রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন
এম এইচ শান্ত স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রতিদিন রেডিও,টেলিভিশন,পেপার পত্রিকায় চোখ রাখতেই দেখা যায়খুন, গুম,রাহাজানি ,চুরি,ছিনতাই, ইভটিজিং,ধর্ষণ,জমিদখলসহ নানা অপকর্মের খবর।ঠিক তেমনি একটি ঘটনাটি ঘটে পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের চৌরাস্তার উত্তর পাশে। আসমা বেগম বাদী হয়ে দুজন কে বিবাদী করে ৫-১১-২৩ ইং তারিখে পটুয়াখালী বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল একটি মামলা দায়ের করেন যার নং৫১৮/২০২৩।মামলা সূত্রে জানা যায় গত ৩-১১-২৩ ইংরেজি রোজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার সময় পূর্ব শত্রুতা জের ধরে পরিকল্পিত ভাবে ওতপেতে বিবাদী বশার ও ডায়না বেগম,বাদী আসমা বেগমকে হত্যার উদেশ্য পেটে লাথি এবং শরিরের বিভিন্ন অংশে লাঠিসোটা দিয়ে আঘাত করে।আঘাতের সাথে সাথে রক্ত ক্ষরণ শুরু হয়। বাদী আসমা বেগম আঘাত সইতে না পেরে মাঠিতে লুটিয়ে পরলে প্রতিবেশিরা তাকে উদ্ধার করে স্থানিয় একটি ফার্মিসিতে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়।১২-২-২৩ ইংরেজি রোজ শুক্রবার গলাচিপা উপজেলা সাস্থকমপ্লেক্স ভর্তি হয়।উল্লেখ্য থাকে যে বাদী আসমা বেগম চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা থাকলেও অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের কারণে ব্রোনটি আঘাতের কারণে নষ্ট হয়ে যায়। মা হওয়ার সপ্ন পুরন হলোনা তার,দোলনার পাশে বসে দুচোখের পানিতে বুক ভেসে যায় বোবাকান্নায়।কে দিবে সান্ত্বনা,এমন ভাষা নেই কারো জানা।মানসিক ভার্সম্ভহীন হয়ে পরে আসমা বেগম। বাদী আসমা বেগম বলে,আমি এই খুনের বিচার চাই আমার মতো কোন নারি যেনো মা হারা না হয়। এবিষয় চরমোন্তাজ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ নাজমুল ইসলাম বলেন,বিষয়টি আমি শুনেছি,কোটে মামলা হয়েছে,তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।